Sunday, July 23, 2017

কুইজে অংশগ্রহন করে জিতে দিন fun club of miarhat বিশেষ টি-শার্ট


সম্মানিত ফ্যান এবং মেম্বার,

সকলের অবগতির জন্যে জানানো যাচ্ছে যে,
আবার শুরু হতে যাচ্ছে Fun Club of MiarHat এর কুইজ ক্যাম্পেইন। যদিও পিছনে আমরা টানা ৩ মাস প্রতি সপ্তাহে শুক্রবারে এর আয়োজন করে আসছিলাম কিন্তু সঙ্ঘত কারণেই সেটা বন্ধ করে দেয়া হয়েছিলো।

যাইহোক, এবার আমরা যে ক্যাম্পেইন শুরু করতে যাচ্ছি সেটা আগের তুলনায় অনেক ব্যতিক্রম ভাবে করা হবে। আগে শুক্রবার সকালে কুইজ দেয়া হতো এবং রাত ৮ টার সময় ফলাফল ঘোষণা করা হত।

কিন্তু এবার একটা ক্যাম্পেইন চলবে টানা ৩ দিন (মঙ্গল, বুধ ও বৃহস্পতি বার), প্রতিদিনে ৫ করে প্রশ্ন করা হবে। তারমানে একটা ক্যাম্পেইন-এ ১৫ টা প্রশ্ন থাকবে। কুইজ এর উত্তর (উত্তর আমাদের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ-এ #Inbox করতে হবে, কোন ভাবেই#Comment গ্রহণযোগ্য হবে না) দেয়ার সময় সন্ধা ০৭:০০ - রাত ১১:৫৯। ৩ দিন মিলে সর্বোচ্চ সঠিক উত্তরদাতা পাবেন আমাদের #ফান_ক্লাব এর টি-শার্ট। বিজয়ীর নাম ঘোষণা করা হবে শুক্রবার।

বিঃ দ্রঃ উক্ত কুইজ ক্যাম্পেইন চলবে টানা ৩ সপ্তাহ। আর তারপরে আবার ২ সপ্তাহ চলবে সেরা লেখা এবং চিত্রাঙ্কন ক্যাম্পেইন।

ফেইজবুক অফিশিয়াল পেইজঃ Fun Club ofMiar Hat
ফেইজবুক অফিশিয়াল গ্রুপঃ FUN CLUB OFMIAR HAT
ব্লগ সাইট অফিশিয়ালঃ https://funclubmiarhat.blogspot.com/





So, All the fan and members of our community be ready for our exclusive campaign and prepared yourself.

Thursday, June 8, 2017

" ফান ক্লাব অফ মিয়ারহাট" গ্রুপে পোষ্ট করার ও সদস্য হওয়ার নিয়মাবলী

প্রিয়,
ফ্যান ক্লাব অফ মিয়ারহাট সদস্য বিন্দু।
শুরুতে সকলের প্রতি সালাম । আজ দেড় বছরে আমরা আস্তে আস্তে আমাদের প্রিয় ফেইজবুক গ্রুপ " ফ্যান ক্লাব অফ মিয়ারহাট" নিয়ে বেশ ভাল অবস্থানে আছি ।
"ফ্যান ক্লাব মিয়ার হাটে" প্যারাইভেসি পাবলিক সবাইর জন্য উন্মুক্ত যে কেউ এখানে পোস্ট দিতে পারবে বিনা বাধায় কে কোন সময় কোন অনুমতি ছাড়া । আশা করি সব সময় এটা থাকবে । রক্ত চাই , সাহায্য চাই নানা জরুলি পোস্ট নানা সময় নানা গ্রুপে পোস্ট করে দেখেছি কিছু গ্রুপ ওই পোস্ট গুলো অনেক পরে এপ্রুয়েল করেছে তাদের ওই আলসেমিতে সাহায্য পেতে অনেক দেরী হয়ে গেছে ।তাই সেই অভিজ্ঞতা থেকে "ফ্যান ক্লাব অফ মিয়ারহাট " সব সময় এই গ্রুপ সবাইর জন্য ওপেন রাখবে সবাইর সমান অধিকার ।

কোন ধরনের পোস্ট দিতে পারবে না মানে কোন ধরনের পোস্ট দিলে তা গ্রুপে রাখা হবে না বা গ্রুপ থেকে ব্লক খেতে পারবেন তা "ফ্যান ক্লাব অফ মিয়ার হাট গ্রুপ খোলার সময়ে বলা হয়েছিল । সবাই জন্য তা আবার বলা হচ্ছে
আপনার পোস্ট যদিঃ-
*আপনার পোস্ট যদি কোন রাজনীতি উদ্দেশ্য হাসিল করার জন্য হয়
*কোন বর্ণবাদ মতামদ দিলে
*কোন লিঙ্গ বৈষম্য সৃষ্টি করলে
*মিয়ারহাট নিয়ে বাজে মন্তব্য করলে
*যে কোন লিঙ্ক শেয়ার করতে পারবেন কিন্তু তা হালাল লিঙ্ক হতে হবে এর বাহিরে হলে ।
*কোন গোষ্টি বা জাতি বা ধমীয় উস্কানীমুলক পোস্ট হলে ।
*বাংলাদেশে ক্রিকেট বা দেশের কোণ বিষয় নিয়ে মজা করে পোস্ট দিলে 
*কোন নিদিষ্ট গ্রুপ পক্ষপাত করে
   
এতো রুল দেওয়ার পর কেউ যদি ভুল করে, নানা সময় অজান্তে ভুল হয়ে থাকে (যদি বড় ভুল না হয় ) । গ্রুপে অনেক বড় ভাই বুঝদার অনেক এ আছেন আপনারা গঠনমূলক সমালোচনা , উপদেশ ,শাসন করে সংসোধন করে সাহায্য করবেন । চুপ চাপ থাকবেন না এড়িয়ে যাবেন না ।
এখন হ্যা কোথায় সমালোচনা , উপদেশ ,শাসন করে সংসোধন করে সাহায্য করবেন
গ্রুপেই পোস্ট দিয়ে বা পারসোনাল ভাবে । আপনি আপনার ফেইজবুকের ওয়ালে আশা করি এটা পোস্ট দিবেন না ।কেন ?উদাহরন দিচ্ছি
আপণাকে একটা প্রডাক্ট সেল দেওয়ার দায়িপ্ত দেওয়া হল ধরেন পোডাক্টটা আইসক্রিম । তো আপনি আইসক্রিমের ম্যাকেটিং হাসপাতালের সামনে করতে যাবেন না, আপনি যাবেন স্কুল বা মাকেটের আশপাশে । কারন আইসক্রিম আপনার হাসপাতালের কেউ কিনবে না । মিয়ারহাট স্কুলের কিছু পোস্ট নিয়ে দেখলাম নিজ নিজ টাইমলাইনে শেয়ার করে নাউজুবিল্লাহ , অসতাফফিরুল্লাহ সহ নানা মন্তব্যে ভাসাইয়া দিছেন তাদের সাথে কানাডা , ভারতি ,নোয়াখালি ,ইত্যাদি মানুষে কটু কথায় মেতে উঠছেন । অথচ তারা মিয়ারহাটের নাম জানে না । মিয়ার হাট স্কুলের ফেইজবুক গ্রুপ আছে ( মিয়ার হাট বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয় বা Miar Hat High School ) যেখানে শুধু মিয়ার হাটের স্কুলের মানুষ আছে সেখানে যদি বিষয়টা শেয়ার করা যাইতো বিষয়টা অনেক সুন্দর হতো ।মিয়ার হাটের সুনাম আপনি সব জায়গায় শেয়ার করে ছড়িয়ে দিতে পারে কিন্তু নেভেটিব বিষয় নিয়ে জলগোলার কোন মানে নেই বাহিরে ।
আপনি সমালোচনা , উপদেশ ,শাসন করে সাহায্য করবেন নিদিষ্ট কমিউনিটি এর বাহিরে না বিষয়টা আশা করি পজিটিবলি ভেবে দেখবেন ।
আপনারা জেনে খুশি হবেন অত্র দুই চার এলাকার চেয়ে আমাদের ছেলে-মেয়ের ফেইজবুক এই ভাচুয়াল জগত অনেক সাজানো গুছানো ।
মিয়ারহাট বাসিদের মতন কমিউনিটি খুবই কম আছে । এটা কিন্তু এক দুই দিনে গড়ে উঠে নাই । যাদের এনালাইসির করার শক্তি থাকে তাহলে বিষয়টা বুঝতে পারছেন ।
হচ্ছে কি-এই গ্রুপে মজা হবে ,শিক্ষনীয় অনেক কিছু থাকবে।শুধু মনে রাখতে হবে এখানে আমাদের বড় ভাই/বোনও শামিল আছে।আমরা এমন কোনো পোস্ট দেব না যা আমাদের অন্যের কাছে প্রশ্নবিদ্ধ হয়।যদি কারো চুলকানি বেশি হয় তবে সে সরাসরি ইনবক্সে চ্যাট করুক,কোনো সমেস্যা নাই।যেমন ধরেন আমি বা আপনি এটা ওটা নিয়ে লিখি।অনেকের সাথে ঝগড়া হয়,আবার মিলও হয়।এটা ব্যক্তিগত প্রোফাইলে লেখি।কিন্তু যখন গ্রুপে পোস্ট দিব তখন তা অবশ্যই সার্বজনীন হতে হবে।একপক্ষ মজা নিবে আরএক পক্ষ লজ্জা পাবে তা হওয়া উচিৎ নয়।
মিয়ার হাট তথা আমাদের অত্র এলাকার উন্নয়ন মূলক ব্যাপার ,মৃত্যুর সংবাদ,দুর্ঘটনা,অসহায় শিক্ষাত্রীদের জন্য এমনকি অসহায় পরিবারের জন্য সাহায্যের হাত বাড়ানো;এসব ব্যাপার আমরা এগিয়ে আসবো ।যেমন শীত পীড়িত কোনো বা্চ্চা বা বুড়ো মানুষকে শীত বস্র দান।এতে করে কিছুটা সামাজিক দায়ভার নেয়া সম্ভব।
FUN CLUB OF MIAR HAT এখন ফেইজবুকের স্বীকৃ্ত Fun Club of Miar Hat এর একটি অফিসিয়াল গ্রুপ 😎।  🤝প্রতিনিয়ত মিয়ার হাটের সাথে সাথে যুক্ত মানুষদের এড দিয়ে যান।সবাইকে এইভাবে সহোযোগিতা করার অনুরোধ রইলো ।
শুধু যদি মেম্বার বাড়ানো গ্রুপ হতো তা হলে এই সময়ের মধ্য এই গ্রুপকে কয়েক লহ্ম মেম্বার বানাতে পারতাম সেই অনেক আগে সেই সংগ্রহশালা আছে কিন্তু তা করি নাই কারন আমাদের লহ্ম্য এটা না ।
বেশি বেশি করে মিয়ারহাটের সাথে যুক্ত মানুষদের এড দিন এর বাহিরে নয় ।
যারা মিয়ার হাট চিনি না, মিয়ার হাটের নাম পযন্ত আগে শুনে নাই , ওই ধরনের কাতার, আমেরিকা , নোয়াখালী ,চাঁদপর , ইন্ডিয়া ,পাকিস্তান ইত্যাদি মানুষকে গ্রুপে এড দিয়েন না । যদিও অনেক বলে দেওয়ার পর ও এড দিছেন যার কারনে গ্রুপ্টা কিছু হজবরল । কিন্তু বেশী বেশী করে আমাদের প্রতিবেশী এলাকার ভাইদের এড দিতে পারেন ।
এক বছরের বেশি সময়ে আমরা বেশ ভাল অবস্থানে আছি । প্রতিনিয়ত আড্ডা ,ফ্যান , শিহ্মা , সচেতনায় , সহোযোগিতায় মেতে উঠছি ফ্যান ক্লাব অফ মিয়ার হাটে । আশা করি এভাবেই আমরা আরো অনেক দূর যাবো ।ফ্যান ক্লাব অফ মিয়ার হাটের সকল মেম্বারদের অনেক ধন্যবাদ এই রকম একটি আনন্দময় কমিউনিটি উপহার দেওয়ার জন্য। 

Fun makes our heart cheerful! We can easily share our funny thinking and make everybody cheerful! Here, no politics, no partiality, no racism as well as no discrimination is allowed!!! Think everybody will participate willingly.........!!!

গ্রুপঃ FUN CLUB OF MIAR HAT
পেইজঃ Fun Club of Miar Hat
ব্লকঃ funclubmiarhat.blogspot.com


ফ্যান ক্লাব অফ মিয়ারহাটের সদস্য হতে চাইলে এখানে ক্লিক করুন 

6/8/2016

Friday, April 28, 2017

নোয়াখালীদের হাতে মহাত্না গান্ধীর ছাগল চুরির সত্য ঘটনা

ফ্যান ক্লাব অফ মিয়ারহাটসহ অন্যান্য ফেইজবুক  পেইজে ও ইউটিউব এ নোয়াখালী মানুষের মহাত্না গান্ধীর ছাগী চুরির ট্রল দেখে কিছুটা কৌতুহল হয়ে বিষয়টা নিয়ে সত্য না বানোয়াট তা জানার আগ্রহ হয়ে গেলো । ঘন্টাখানি ঘাটাঘাটি করে যা জানতে পেলাম তাতে পুরা এই মাসের বিনোদন হয়ে গেছে ।
মহাত্না গান্ধী তার যে কোন সফরে তার সাথে একটি ছাগী রাখতেন । এমনকি তার লন্ডন সফরকালে ও সাথে নিয়ে গেছেন । ছাগীটার নাম ছিল "নির্মলা" আর ছাগী রাখার উদ্দেশ্য একটাই ছাগলের দুধ তার খুব পছন্দ ।

সময়টা ১৯৪৬ সাল তখন পুরো নোয়াখালী জুড়ে শুরু হয় ভয়ঙ্কর হিন্দু-মুসলমান দাঙ্গা।দাঙ্গার খবরটি মহাত্মা গান্ধীর কানে পৌছালে দাঙ্গা নিরসনে তিনি তৎক্ষনাত নোয়াখালী আসার সিদ্ধান্ত নেন এবং ৭ই নভেম্বর, ১৯৪৬ এ গান্ধী নোয়াখালীর চৌমুহনী রেল ষ্টেশনে এসে পৌছেন ।
তো নোয়াখালী থাকাকালীন সময়ে সেই ছাগীকে ক্যাম্পের কোনায় বেধে রেখে গান্ধী ঘুমাচ্ছিলেন। ঘুম থেকে উঠে দেখেন দুষ্টু এলাকাবাসী সেই ছাগীকে রেধে খেয়ে ফেলেছে। প্রিয় ছাগলটাকে হারিয়ে মহাত্না গান্ধীজী তখন কষ্টে ফেটে পড়েছিলেন ।সেই থেকে বিভিন্ন লোকে রসিকতা করে নোয়াখালীবাসীকেগান্ধীর ছাগল চোর বলে আখ্যায়িত করেন।
তখনকার জমিদার নোয়াখালীর প্রথম ব্যারিষ্টার হেমন্ত কুমার ঘোষ জয়াগে গান্ধীজির আগমন এবং তার বাড়ীতে অবস্থানের স্মৃতিকে ধরে রাখতে তার স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি মহাত্মাকে দান করেন এবং তার পিতামাতার নামানুসারে ‘’অম্বিকা কালীগঙ্গা চেরিটেবল ট্রাষ্ট’’ গঠন করেন।
স্বাধীন বাংলাদেশ সরকার ১৯৭৫ সালে ‘’অম্বিকা কালীগঙ্গা চেরিটেবল ট্রাষ্ট’’ ভেঙ্গে ‘’গান্ধী আশ্রমট্রাষ্ট’’ সৃষ্টি করে।
উক্ত ট্রাষ্টটি বর্তমানে নোয়াখালী, লক্ষীপুর এবং ফেনী জেলার প্রায় ৩৩২ টি গ্রামে কৃষি, মৎস, শিক্ষা, মানবিক উন্নয়ন, হস্ত ও কুটির শিল্পসহ আরো নানান কর্মসুচী নিয়ে চলছে।
তবে ভ্রমণকারীদের জন্য সবচেয়ে অকর্ষনীয় বস্তু হচ্ছে এখানকার ‘’গান্ধী স্মৃতি জাদুঘর’’, যেখানে আপনি দেখতে পাবেন আলোকচিত্রে গান্ধীর কর্মময় জীবন, নোয়াখালীতে গান্ধী এবং ভারত সরকার থেকে দেয়া গান্ধীর একটি আকর্ষনীয় ব্রোঞ্জের মূর্তি। আর আশ্রম একালার গান্ধীর বানীসম্বলিত কিছু সাইনবোর্ড।
তবে সবচেয়ে মজার বিষয় হলো আলোচিত ছাগীর("নির্মলার) কোন ছবি নেই ওই জাদুঘরে। হয়তোবা নোয়াখালীবাসীর দুর্নাম হবে ভেবে জাদুঘর কর্তৃপক্ষ সেই ছাগীর ব্যাপারটা বেমালুম চেপে রেখেছেন ।
ভাই ইতিহাস কখনো চাপা দিয়ে রাখা যায় না । আপনারা যতোই চাপা দিয়ে রাখেন অন্য দেশের বিশেষ করে ইন্ডিয়ান ব্লগাররা বসে নেই তারা রীতিমতন ছাগলের ছবিসহ ছাগলের জীবন বৃত্তান্ত তুলে ধরেছেন ।
জাতির উদ্দেশ্য "নির্মলার " ছবি দেওয়া হলো ।

Sunday, April 16, 2017

কাজী তরিকুল ইসলাম স্বপন ভাইকে নিয়ে নানা স্মৃতিচারন


ছবিটি আরো প্রায় ১৪ বছর আগের শিকারমঙ্গল ইউনিয়নের ছাত্রলীগের অনুষ্ঠান থেকে তোলা ছবিটি তুলেছেন প্রভাষক আল-মামুন ,তার পুরনো স্মৃতির অ্যালবাম থেকে নেয়া মিয়ার হাট বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়য়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী, সকলের পরিচিত, মিয়ার হাটের কৃতি সন্তান, শিকার মঙ্গল ইউনিয়ন ছাত্র লীগের সাবেক সহ-সভাপতি মরহুম কাজী তরিকুল ইসলাম স্বপন ভায়ের ছবি  ৬ই মার্চ ২০১৬ ইং গভীর রাতে মিয়ারহাটে ডাকাতিকালে ডাকতদের অপকর্মে বাধা দেওয়ায় কারণে ডাকাতের গুলিতে ছুরিকাঘাতে মারাত্মকভাবে সোহেল মৃধাসহ উনি আহত হন এরপর মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ে মার্চ ২০১৬ ইং দুপুরের দিকে আমাদের সবাইকে কাঁদিয়ে না ফেরার দেশে চলে যানকাজী তরিকুল ইসলাম স্বপন ভাই ছিলেন একজন সাহসী, তারুণ্যের প্রতীক, পরোপকারী মানুষমৃত্যুর আগে যিনি রেখে গেছেন মাসুম দুটি বাচ্চা (মেয়ে) , স্ত্রীর, পরিবার ,বহু আত্নীয় স্বজন আমাদের মিয়ারহাটকে
  মার্চ তার  মৃত্যুবাষিকী
যে যেখানে আছেন তার জন্য মহান আল্লাহতালার কাছে দোয়া করবেন আল্লাহ তাকে জান্নাতবাসী করুক ভাল থাকুক তার পরকাল

কাজী তরিকুল ইসলাম স্বপন ভাইকে নিয়ে সপ্তাহজুড়ে থাকছে নানা স্মৃতিচারন চোখ রাখুন মিয়ার হাটের পেইজের সাথে থাকুন শেয়ার করে টাইম্-লাইনে রেখে দিন

Sunday, January 29, 2017

Ambulance এর সামনের নামটা উল্টা লেখা হয় কেন ?

*স্টিকার উলটা লাগিয়েছে তাই ?
-না
*আজরাইল যাতে পড়তে না পারে...!!
-না
*দেখে যেন মানুষের ভীতি আসে ।তাড়াতাড়ি সাইড দিবে ।
-ব্যাপারটা তা ও না






ঘটনাটি হল  সামনের গাড়ীর ড্রাইভার যেন তার ব্যাকগ্লাস দিয়ে সঠিক বানান দেখতে পারে আর সাথে সাথে এ্যাম্বুলেন্সকে সাইড দিয়ে দেয় সামনে যাওয়ার জন্য। সব দেশেই এ্যাম্বুলেন্স এর নাম উল্টা করে লেখা থাকে। যেটা সামনের ড্রাইভার তার ব্যাক গ্লাস দিয়ে দেখলে এর উল্টা প্রতিবিম্ব দেখতে পায়, যা সঠিক বানান হয়ে যায়।যাতে সামনের গাড়ির  আয়নায় এইটা সুজা প্রতিফলিত হয় এবং সামনের গাড়িটি সরে যায়।